Crime News tv 24
ঢাকাশুক্রবার , ৬ ডিসেম্বর ২০২৪
  1. অন্যন্য
  2. অর্থনীতি
  3. আন্তর্জাতিক
  4. খেলা
  5. জাতীয়
  6. দেশজুড়ে
  7. ধর্ম
  8. ফিচার
  9. বাংলাদেশ
  10. বিনোদন
  11. মতামত
  12. রাজনীতি
  13. রান্না
  14. রাশিফল
  15. লাইফস্টাইল
আজকের সর্বশেষ সবখবর

তাহিরপুরের বড়ছড়া এলাকায় বিজিবি ও পুলিশের অভিযানে একটি লং রেঞ্জ শ্যুটিং রাইফেলসহ আটক-০৩

admin
ডিসেম্বর ৬, ২০২৪ ১১:৫৫ অপরাহ্ণ
Link Copied!

স্টাফ রিপোর্টার:-

সুনামগঞ্জের সীমান্তবর্তী তাহিরপুর উপজেলার বড়ছড়া নামক স্থানে বাংলাদেশের ৬০০ গজ অভ্যন্তরে মেসার্স শামীম ট্রেডার্স এর কয়লা ও পাথর ডিপোর অব্যবহৃত অফিসে ২৮ বর্ডার গার্ড(বিজিবি) এবং পুলিশের বিশেষ অভিযানে একটি অত্যাধুনিক লং রেঞ্জ শ্যুটিং রাইফেল(প্রাণঘাতি)সহ তিনজনকে আটক করা হয়েছে।

শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাহিরপুরের সীমান্ত বাহিনী টেকেরঘাট অঞ্চলের বিজিবির সদস্যরা ও তাহিরপুর থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজনকে আটক করা হয়। আটককৃতরা হলেন,উপজেলার উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়নের বড়ছড়া গ্রামের আবুল কালামের ছেলে চোরাকারবারী মোঃ রাজু আহম্মেদ(২১),মোঃ আলতু মিয়ার ছেলে মোঃ জালাল মিয়া(২৩) ওএকই গ্রামের নুর মোহাম্মদের ছেলে মোঃ রাসেল মিয়া(২৫)।

আজ রাত ৮টায় শহরের মল্লিকপুরস্থ বিজিবির ক্যাম্পে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে প্রেস ব্রিফিং করেন ২৮ বর্ডার গার্ড বিজিবির সিলেট অঞ্চলের অধিনায়ক কর্নেল মোঃ সাইফুল ইসলাম চৌধুরী।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বিজিবির সুনামগঞ্জ অঞ্চলের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক গাজী মুহাম্মদ সালাহউদ্দিন ও সহকারী পরিচালক রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।

২৮ বর্ডার গার্ড বিজিবির সিলেট অঞ্চলের অধিনায়ক কর্নেল মোঃ সাইফুল ইসলাম চৌধুরী সাংবাদিকদের জানান,আটককৃতদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় বড়ছড়া গ্রামের মোঃ আবুল কাশেমের ছেলে সন্ত্রাসী নাজমুল হোসেন এই আগ্নেয়াস্ত্রটি সীমান্তবর্তী ভারত থেকে আমদানী করেছেন এলাকায় সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য। নাজমূলের বিরুদ্ধে তাহিরপুর থানায় একাধিক মামলা ও রয়েছে। আটককৃতদের আরো জিজ্ঞাসাবাদ করার পাশাপাশি প্রকৃত সন্ত্রাসী মোঃ নাজমূল হোসেনকে আটক করতে পারলে ঘটনার বিস্তারিত জাান যাবে এবং আটককৃতদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলার প্রস্তুৃতি চলছে বলে ও তিনি জানান। তিনি আরো উল্লেখ করেন বর্তমানে ভারত বাংলাদেশ নিয়ে উত্তেজনা থাকায় সীমান্ত এলাকায় অতিরিক্ত বিজিবির সদস্য মোতায়েন এবং টহল জোরদার করা হয়েছে। যাতে করে সীমান্ত এলাকাকে অস্থিতিশীল করতে কোন অস্ত্র কারবারী ও চোরাকারবারীরা সীমানা অতিক্রম করে ভারতে অনুপ্রবেশ করতে না পারে সেজন্য বিজিবি সর্তক অবস্থানে রয়েছে।