নিজস্ব প্রতিবেদক ঝালকাঠিঃ-
ঝালকাঠি জেলার কাঠালিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মংচানলা ও এসআই সেলিম রেজা এএসআই আবুল কাসেম এর জন্য সাধারণ মানুষের বাড়িতে ঘুমাতে পারছে না, স্থানীয় একজন ইউপি সদস্য ও উপজেলা আওয়ামীযুবলীগ এর একজন নেতার সহযোগিতায়,সাধারণ মানুষ কে থানায় ডেকে নিয়ে মিথ্যা মামলায় চালান করে দিবে বলে মুক্তিপণ আদায় করেন, অনুসন্ধান করে জানা যায় বিগত ৫ই আগষ্টের আগে এই অফিসার ইনচার্জ মংচানলা ঝালকাঠি কোট পুলিশ পরিদর্শক ছিলেন এবং এসআই সেলিম রেজা বিগত প্রায় ৩ বছর ধরে কর্মরত আছেন এএসআই আবুল কাসেম অনেক দিন ধরে আছেন কাঠালিয়া থানায়, ওসি মংচানলা ঝালকাঠি কোট পুলিশ পরিদর্শক থাকা অবস্থায় বিএনপির নেতাকর্মীরা হাজার দিতে গেলে অথবা কোট গারদে দেখলে উস্কানিমূলক ভাবে বলতেন নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যো করে শালারা বিএনপি চো…তোদের স্বপ্ন পুরনো হবেনা কখনো হয় আওয়ামীলীগ কর নাহয় জেলে পচে মর,এমন মন্তব্য করা ওসি যদি থানার অফিসার ইনচার্জ হয় তাহলে সৈরাচারি শেখ হাসিনার এজেন্ট হিসেবে কাজ করবে এমনটাই দাবি করেছেন স্থানীয় নেতা কর্মীরা, আর এসআই সেলিম রেজা একই থানায় ২/৩ বছর থাকার কারনে তার সাথে সকল আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীদের সাথে ঘনিষ্ঠতা থাকার কারনে নিরাপদে আছেন সকল আওয়ামীলীগ এর সন্ত্রাসী বাহিনীরা,এএসআই কাসেম তৈরী করেছেন কিছু মাদক ব্যাবসায়ী ও ছিছকে চোর, এদের দিয়ে বিভিন্ন মানুষকে ধরে নিয়ে চুরি অথবা মাদক দিয়ে চালান করে দিবে বলে হুমকি দিয়ে টাকা আদায় করা,আমাদের প্রতিনিধি অনুসন্ধান করে জানতে পারেন, ৫ ই আগষ্টের পরে ওসি মংচানলা যোগদান করে টাকার বিনিময়ে বিভিন্ন দালান দিয়ে মামলা এফআইআর করে সাধারণ নিরপরাধ মানুষকে আসামী করে চার্জশিট থেকে নাম কাটার কথা বলে টাকা আদায় করেন যুবলীগের একজন নেতাকে দিয়ে এমনি একটি ঘটনা ঘটেছে কাঠালিয়া উপজেলার ঝোরখালী গ্রামে, সেখানে একটি মারামারি মামলায় নিরপরাধ কয়েকজন কে, আসামী করে এখন টাকার জন্য চাপ প্রয়োগ করে আসছে, একই গ্রামের জাকির হোসেন এর স্ত্রীরির সাথে জাকির হোসেন এর সামান্য কথার কাটাকাটি হয় গত ১৩,১২,২০২৪ ইং তাং সেই বিষয় জাকির এর স্ত্রী থানায় অভিযোগ দিলে, ওসি জাকির হোসেন কে তুলে থানায় নিয়ে যেত তার থানার এসআই সেলিম রেজা এএসআই আবুল কাসেম কে রাত আনুমানিক ৯ টার দিকে জাকির হোসেন এর বাড়িতে যায়, গিয়ে জাকির হোসেন কে বলে চল তোর নামে মামলা আছে থানায় চল,জাকির হোসেন কি মামলা আছে জানতে চাইলে এসআই সেলিম রেজা এলোপাতাড়ি চড়থাপ্পড় লাথি মারতে থাকে একপর্যায়ে জাকির হোসেন এর মেয়ে ইন্টারমিডিয়েট পাশ করা যুবতী মেয়ে তার বাবাকে বাঁচাতে এসআই সেলিম রেজার পায়ে ধরে মারতে নিষেধ করে তখন এএসআই আবুল কাসেম জাকির হোসেন কে বলে টাকা পয়সা আছে কি দে,আর সকালে থানায় আসবি ওসি সাহেব যেতে বলেছে এই বলে জাকির হোসেন কে ও তার মেয়েকে ভয় দেখিয়ে ৩০ হাজার টাকা নিয়ে যায় এবং সকাল ১০ টায় থানায় ওসির সাথে দেখা করতে বলে যায়, পরের দিন সকালে জাকির হোসেন কাঠালিয়া থানায় ওসির সাথে দেখা করতে গেলে ওসি ডাকাত বলে জাকির হোসেন কে ওসির রুমে মেরে ফ্লোরে ফেলে পা দিয়ে লাথি মারতে থাকে যার কারনে জাকির হোসেন এর মেরুদন্ডে গুরুতর আগাত পায়, ওসি মেরে তার অফিসার দের কে বলে ওকে নিয়ে হাজতে ঢুকিয়ে রাখ আর পেন্ডিং ডাকাতি মামলা আছে কোনটা সেইটায় চালান করে রিমান্ডের আবেদন কর, তারপর এসআই সেলিম রেজা ও এএসআই আবুল কাসেম এর মদ্ধোস্থায় ২৫ হাজার টাকার বিনিময়ে থানা থেকে মুক্তি পায়, থানা থেকে বাড়িতে এসে রাতে ঘুমানোর পরে জাকির হোসেন তার মেরুদণ্ডে প্রচন্ড পেইন অনুভব করলে ১৫,১২,২০২৪ইং তাং বামনা সাস্থ কম্পেলেক্সে ভর্তি হন সেখানে থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়িতে আসে,তারপর থেকে একের পরে এক হুমকি দিয়ে আসছেন ওসি এসআই সহ স্থানীয় কিছু দালাল, এই সকল বিষয় নিয়ে জাকির হোসেন সিনিয়র পুলিশ অফিসার মহোদয়দের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন, ঐ একই গ্রামের আওয়ামীলীগের একজন মেম্বার এর কুপরামর্শে সাবেক মিলিটারি সদস্য আমির হোসেন বেপারির ছেলে প্রবাসী রাকিব কে,একটি মোবাইল চুরির অভিযোগে তার বাড়িতে গিয়ে এএসআই আবুল কাসেম মামলার হুমকি দিয়ে টাকা নিয়ে থানায় দেখা করতে আল্টিমেটাম দিয়ে আসেন,এরকম অনেক প্রমাণ কাঠালিয়া উপজেলায় অনুসন্ধান করে পাওয়া গেছে, আমাদের অনুসন্ধান টিম এই ওসি এসআই এএসআই দের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চলমান রেখে ধারাবাহিক ভাবে নিউজ প্রচার করবে, তাই সকলে আমাদের নিউজ চ্যানেলে চোখ রাখুন আর বাংলাদেশ পুলিশের সিনিয়র কর্মকর্তা মহোদয়দের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে অনতিবিলম্বে বেবস্থা গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ করছি।