চুয়াডাঙ্গা সদর থানাধীন জাফরপুর গ্রামস্থ আসামী মোঃ ইনামুল হক জনি (৪০), পিতা-ফকির মোহাম্মদ, সাং-জাফরপুর, থানা ও জেলা- চুয়াডাঙ্গার বসত বাড়ীতে আসামীর শয়ন কক্ষে তার নিজ কন্যা ভিকটিম পপি [ছদ্মনাম] (১৪) জোর পূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা করে। বর্ণিত ঘটনার বিষয়ে ভিকটিমের মামা মোঃ রেজাউল করিম (৪২), পিতা-মৃত ফজল করিম ফজর আলী, বাদী হয়ে এজাহার দায়ের করলে চুয়াডাঙ্গা সদর থানার মামলা নং-১৯, তাং-১৮/০৩/২৫ খ্রিঃ, ধারা-৯(৪)(খ), ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন (সংশোধনী/২০২০) রুজু হয়।
চুয়াডাঙ্গা জেলার পুলিশ সুপার জনাব খন্দকার গোলাম মওলা, বিপিএম-সেবা মহোদয় ঘটনার মূলরহস্য উদঘাটনসহ ঘটনার সাথে জড়িত আসামীকে গ্রেফতারের জন্য প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। পুলিশ সুপার মহোদয়ের দিকনির্দেশনায় জনাব কনক কুমার দাস, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এ্যান্ড অপস) ও সদর সার্কেল চুয়াডাঙ্গার নেতৃত্বে ডিবি ও চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশের চৌকস টিম ঘটনার সাথে জড়িত প্রকৃত আসামীকে গ্রেফতারের লক্ষ্যে নিরবিচ্ছিন্ন অভিযান পরিচালনা করে আজ ১৮ মার্চ ২০২৫ তারিখ রাত আনুমানিক ৩টার সময় ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ থানাধীন কাশীপুর গ্রামস্থ আসামীর মামা জনৈক মোঃ নাসির উদ্দিনের বসতবাড়ী হতে গ্রেফতার করা হয়।গ্রেফতারকৃত
মোঃ ইনামুল হক জনি (৪০), পিতা-ফকির মোহাম্মদ, সাং-জাফরপুর, থানা ও জেলা- চুয়াডাঙ্গা।