শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলার হাসলীগাঁও গ্রামের কৃতি সন্তান এবং পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (ডিপিডিসি) কর্মকর্তা প্রকৌশলী আব্দুর রাজ্জাকের বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মিথ্যা অপপ্রচারে করা হচ্ছে।
সম্প্রতি জানা গেছে, কিছু স্বার্থান্বেষী ব্যক্তি নিজেদের সাংবাদিক পরিচয় ব্যবহার করে তার কাছে বাড়তি সুবিধা দাবি করে। প্রকৌশলী আব্দুর রাজ্জাক এসব অবৈধ দাবিতে সাড়া না দিলে, তারা মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের ভয়ভীতি দেখাতে শুরু করে। কয়েকটি ফোন নম্বর থেকে তাকে ফোন দিয়ে চা-পানি ও বাড়তি সুবিধা চাওয়া হয় এবং তা না পেয়ে রাজনৈতিক দোষারোপসহ বিভিন্ন মিথ্যা তথ্য প্রকাশের হুমকি দেওয়া হয়। এ ঘটনায় ডিপিডিসির বিভিন্ন স্তরে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনা চলছে।
অনুসন্ধানে জানা যায়, প্রকৌশলী আব্দুর রাজ্জাক একটি সুপ্রতিষ্ঠিত ও সম্মানিত পরিবারের সন্তান। শেরপুর জেলার হাসলীগাঁওসহ আশপাশের এলাকায় তার পরিবার বহু বছর ধরে সমাজসেবার সঙ্গে যুক্ত। তার পিতামহ ও পূর্বপুরুষরাও এলাকার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। আব্দুর রাজ্জাক নিজেও চাকুরীর পাশাপাশি সামাজিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে নিবেদিত রয়েছেন এবং কর্মক্ষেত্রে একজন নির্ভরযোগ্য ও ‘ক্লিন ইমেজ’-এর কর্মকর্তা হিসেবে পরিচিতি অর্জন করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, প্রকৌশলী আব্দুর রাজ্জাকের বিরুদ্ধে যে অপপ্রচার চলছে তা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
হাসলীগাঁও গ্রামের অনেকেই বলেন, প্রকৌশলী আব্দুর রাজ্জাক ও তার পরিবারের সামাজিক অবদান সম্পর্কে যারা সঠিকভাবে জানেন না, তারাই আজ ভিত্তিহীন অভিযোগ করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
এ বিষয়ে প্রকৌশলী আব্দুর রাজ্জাক বলেন- “আমি নিয়মিত ষড়যন্ত্রের শিকার হচ্ছি। কিছু স্বার্থবাদী মহল তাদের অসৎ উদ্দেশ্য সাধনে আমাকে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের হুমকি দিচ্ছে। আমি সাংবাদিক বন্ধুদের কাছে অনুরোধ করবো—আপনারা সত্য যাচাই করে, সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করবেন। সাংবাদিকরা জাতির বিবেক, তাই আমি আশা করি আপনারা নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখবেন।”
প্রকৌশলী আব্দুর রাজ্জাকের বিরুদ্ধে এই ধরনের অপপ্রচার বন্ধ করে প্রকৃত সত্য তুলে ধরার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরাও।