মোঃ মাহাবুব আলম রিপোর্টার:-
প্রেমের টানে বিয়ে করে প্রতারণা শিকার হন মিতু রানী। এই মিতু রানী এক জন খিরীসটান পরিবারের মেয়ে ছিলো তার পূর্বে নাম ছিল মিতু রানীর পিতার নাম ছিল মোহাম্মদ আসলাম চৌধুরী।মাতার নাম ছিল রানিচা। রানী মিতু রানী এক জন খ্রিষ্টান ধর্মের মেয়ে।প্রেমের টানে বর্তমানে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে মিতু রাণীর নাম পরিবর্তন করে বর্তমান নাম দেয় মিতু আকতার নীলা। মাথার নাম ছিল রানিচা রানী। তিনি এক জন শিল্পপতি আসলাম চৌধুরীর কন্যা । শিল্পপতি হওয়াতে বরিশাল বিভাগের লালমোহন উপজেলার কুলচডা শেরাজিয়া গ্রামের আনিসুল হকের ছেলে মোঃ খোকনের সাথে প্রায় তিন বছর আগে মোবাইলে ফেসবুকের মাধ্যমে পরিচয় হয়। পরিচয় যখন হয় খোকন নিজেকে অবিবাহিত বলে । এখনো বিয়ের বয়স হয় নাই বলে। প্রথমে দেখা করে শাবার । এরপরে মোবাইল ফোনে।তার সাথে যোগাযোগ করে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে ।।এরপর মিতু আক্তার নীলা কে। বিয়ের জন্য বিভিন্ন কৌশল করে গত ১৩/১০-২২ ইংরেজি ইসলাম শরীয়ত মতে দশ লাখ টাকা কবিন করে তাদের বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয় এরপর স্বামী খোকন বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে প্রথমে ৫ লক্ষ টাকা পরবর্তীতে ২ লক্ষ ১০ হাজার টাকা সহ সর্বমোট ৭ লাখ দশ হাজার টাকা নেয় হালাত হিসাবে নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পের মাধ্যমে ।
টাকা নেওয়ার কিছুদিন পর থেকে প্রতারক খোকন স্ত্রীর সাথে সম্পর্কের কথা অস্বীকার করে টাকা না দেওয়ার বিভিন্ন ধরনের অজুহাত খোঁজে এমন অবস্থায় ভুক্তভোগী নীলা তার কোন অধিকার না পেয়ে আইনের আশ্রয় গ্রহণ করে তারপরও প্রতারক খোকন কোন সাড়া না দিয়ে তাকে বিভিন্ন সময় টর্চার করে মোটা অংকের টাকার জন্য চাপ সৃষ্টি করে নীলা আকতার স্ত্রীর সিকরিতি পাওয়ার জন্য আজ ১৪/১২/২০২৪ ইং রোজ শুক্রবার বিকেলে খোকনের নিজ বাড়িতে উড়ে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গন নীলা আক্তারের সম্পূর্ণ কাগজপত্র ডকুমেন্টস দেখে তাকে বাড়িতে রাখার জন্য স্বীকৃতি দিতে চেষ্টা করে কিন্তু নিলার স্বামী বিদেশ থেকে তাকে রাখার জন্য অস্বীকৃতি জানায়