Crime News tv 24
ঢাকাশনিবার , ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
  1. অন্যন্য
  2. অর্থনীতি
  3. আন্তর্জাতিক
  4. খেলা
  5. জাতীয়
  6. দেশজুড়ে
  7. ধর্ম
  8. ফিচার
  9. বাংলাদেশ
  10. বিনোদন
  11. মতামত
  12. রাজনীতি
  13. রান্না
  14. রাশিফল
  15. লাইফস্টাইল
আজকের সর্বশেষ সবখবর

পুলিশের কর্মকর্তা কি আইনের উর্ধ্বে……

admin
ডিসেম্বর ২৮, ২০২৪ ১:১২ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

স্টাফ রিপোর্টার:-

পুলিশের এই কর্মকর্তা, মোঃ শাহিদুর রহমান (রিপন) ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া তে ছাত্রলীগের দায়িত্ব প্রাপ্ত একজন নেতা ছিলেন। আওয়ামিলীগের ক্ষমতাবান একজন নেতা, কুষ্টিয়া সদর আসনের সাবেক সংসদ মাহবুবুল আলম হানিফ এর আস্থাভাজন ব্যাক্তি হিসেবে, পুলিশে চাকরি জীবন শুরু, এরপরে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয় নাই, এই পুলিশ কর্মকর্তার। একের পরে এক সাফল্য এবং পদন্নোতি লাভ করেছেন।

সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা ডিসি (ডিবি) হারুন এর আস্থাভাজন একজন পুলিশ কর্তা ছিলেন, পুলিশের এই উপ পুলিশ কমিশনার মোঃ শাহিদুর রহমান (রিপন)। ডিসি (ডিবি) হারুন সাহেব এর নির্দেশ মোতাবেক যখন যা বলেছে, সেই টা অন্ধের মতো পালন করেছেন। দীর্ঘ সময় ঢাকা মেট্রোপলিটনে ডিবি এবং কাউন্টার টেররিজম ইউনিটে দাপটের সাথে করেছেন চাকরি। এবং অঢেল টাকা পয়সা ও সম্পত্তির হয়েছেন নামে বেনামে মালিক।

৫-ই আগষ্টের আগে পর্যন্ত ডিএমপি তে ছিলেন দাপটে একজন পুলিশ কর্তা।

মাহবুবুল আলম হানিফের ছত্রছায়ায়, ছাত্রলীগের দায়িত্ব প্রাপ্ত নেতা থেকে হয়েছেন, পুলিশ কর্তা।

নিজ গ্রামের জামায়াত নেতা মাদ্রাসা শিক্ষক মোঃ ইদ্রিস আলী হত্যাকান্ডের আসামী বর্তমানে। এই পুলিশ কর্মকর্তার বাবা এবং চাচার ইন্ধনে জামায়ত নেতার হত্যাকান্ড ঘটায়, ঐ সময়ের ঝিনাইদহ এর পুলিশ সুপার সহ একাধিক পুলিশের লোকজন এর যোগসাজশে কিলিং মিশন সাকসেসফুল করেন।

প্রথমে শৈলকূপা থানা এলাকা হতে ধরে নিয়ে গুম করা হয়, পরবর্তী তে কয়েকদিন পরে হরিনাকুন্ডু থানা এলাকা হতে নির্মম নির্যাতনে হত্যা করে ফেলে রাখে রাস্তার উপরে। সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও মাদ্রাসা শিক্ষক ইদ্রিস আলীর পরিবার একটা মামলা পর্যন্ত করতে পারে নাই, ৫-ই আগষ্টের আগে পর্যন্ত।

৫-ই আগষ্টের পরে জামায়াত নেতা ইদ্রিস আলীর ছেলে বাদী হয়ে কোর্টে একটা হত্যা মামলা করেন।

এই মামলার পরে থেকে, এই পুলিশ কর্মকর্তার পরিবার এর লোকজন সবাই গা ঢাকা দিয়ে আত্নগোপন করেছেন।

এরকম অসংখ্য অভিযোগ আছে এই পুলিশ কর্মকর্তা এবং তার পরিবার এর বিরুদ্ধে। ৫-ই আগষ্টের আগে পর্যন্ত এলাকার কেউ টু-শব্দ পর্যন্ত করতে পারে নাই, তাদের বিরুদ্ধে। তাদের বিরুদ্ধে কেউ প্রতিবাদ করলেই চলতো বিভিন্ন ভাবে হয়রানি নির্যাতন।

বর্তমানে, এই পুলিশের কর্তা ব্যাক্তি বরিশাল জেলা পুলিশের বিশেষ শাখায় দায়িত্ব পালন করছেন।

ফৌজদারি অপরাধে মামলা হবার পরে ও একজন ব্যাক্তি, আওয়ামী দোষর, ছাত্রলীগ নেতা হয়ে, এখোনো কিভাবে পুলিশের বিশেষ শাখায় দায়িত্ব পালন করছে, এবং এরা কি তাহলে ক্ষমতার দাপটে ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাবে, হবে না কি কোনো বিচার, এলাকাবাসীর প্রশ্ন।