পুলিশ নিয়ে অনেকের বিরূপ ধারণা থাকলেও টাঙ্গাইলের কৃতি সস্তান গাজীপুর মেট্টোপলিটন পুলিশের সদর জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার(এসি) দ্বীনে আলম সে ধারণা সম্পূর্ণ বদলে দিয়েছেন। উনি একজন ব্যতিক্রমধর্মী পুলিশ অফিসার।
প্রতিনিয়ত তিনি সহকর্মী ও সাধারণ জনগণের আদর্শগত ভিন্নতা মেনে নিয়ে পরস্পরের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছেন। “পুলিশ জনগণের বন্ধু” তিনি এই বাক্যটির উৎকৃষ্ট নিদর্শন। তিনি অন্যতম একজন আদর্শ পুলিশ অফিসার যিনি তার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে আধুনিকতা, প্রযুক্তি ও সততা দিয়ে অপরাধ দমন করার চেষ্টা করেন।
“পুলিশই জনতা, জনতাই পুলিশ” এই স্লোগানকে বাস্তবে রুপ দিয়েছেন পুলিশের এই কর্মকর্তা। মহানগরীর সদর ও বাসন থানা এলাকার মানুষের চোখে একজন সৎ, আদর্শবান, ন্যায়নিষ্ঠ ও গরিবের বন্ধুসুলভ পুলিশের এই কর্মকর্তা। অধিকাংশ মানুষই তাকে গরিবের বন্ধু হিসাবে জানেন।
জানা গেছে, দ্বীনে আলম বাংলাদেশ পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতি পেয়ে একে একে অপরাধ দমনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে থাকেন। তিনি তাঁর সততা, ন্যায়নিষ্ঠা ও তার বিচক্ষণ বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তার দায়িত্বরত এলাকায় মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও দখল বাজদের হাত থেকে মুক্ত করতে সর্বদা কাজ করে যাচ্ছেন। তার চোখে ধনী-গরিব, রিক্সাচালক হতে সব শ্রেণীপেশার মানুষ সমান। তিনি শুধু একজন পুলিশ কর্মকর্তাই নন পাশাপাশি অনেক সামাজিক কর্মকান্ডে তিনি অবদান রেখেছেন। দেশের যে কয়জন পুলিশ কর্মকর্তার সততা, দক্ষতা ও মানবিক গুণে পুলিশের প্রতি মানুষেরই ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি পরিলক্ষিত হচ্ছে এই কর্মকর্তা তাদের একজন। মেধা ও মননের সবটুকু দিয়েই কর্মজীবনকে এগিয়ে নিচ্ছেন তিনি। খুব সহজেই মানুষকে আপন করে নিতে পারেন মহৎ গুণের অধিকারী। নিজের পরিবারের মতই কর্মক্ষেত্রেও সহকর্মী এবং অধিনস্তদের প্রতি সহায়কের ভূমিকা পালন করেন তিনি। ইতিমধ্যে মানুষের চোখে একজন সৎ, আদর্শবান, ন্যায়নিষ্ঠ ও গরিবের বন্ধুসুলভ দক্ষ পুলিশ অফিসার হিসাবে পরিচিতি পেয়েছেন।