নিজস্ব প্রতিবেদক:-
চুয়াডাঙ্গা জেলায় দামুডহুদা উপজেলার পারকৃষ্ণপুর মদনা ইউনিয়নের ১৮ নং ছয়ঘরিয়া ৩৫৬ মৌজার খতিয়ানের ৩৩২ নং দাগে ৯৩ শতকের মধ্যে ধানী ৩১ শতক রেকর্ডিয় জমি কিনে হয়রানীর শিকার হচ্ছেন বর্তমান জমির মালিক
মো: লাভু মিয়া, গত ইংরেজি: ২৪/০৬/২০২০ সাল ওই অংশের পূর্ববর্তী মালিক একই ইউনিয়নের বাড়াদী গ্রামের আধিবাসি মৃত আজিজুল হক এর মেয়ে মোছা: ফারহানা ইয়াসমিন এর নিকট থেকে ৩৩২/১৮ নং কবলা দলিল মূলে খরিদ করে নিজ নামে নামজারী করেছেন কেচ নং ১০১৪ /ix-i/১১-১২ খারিজ খতিয়ান নং ৩৫৬ খারিজ হোন্ডিং নং ৫৮২ এ প্রাপ্ত জমি বিক্রয় করে লাভু মিয়া’র কাছে পরিমান ৩১ শতক। কিন্তু বাকী অংশের মালিক মৃত সখের বানু ওয়ারীশগন জোর করে লাভু মিয়া জমি দখল করে হয়রানী করছে। এ বিষয়ে কয়েকবার সাধারন শালিসসহ উকিল শালিস হলেও শালিস তাদের বিপক্ষে গিয়েছে।তবুও তাদের হয়রানী থেমে নেই।
সরেজমিনে গেলে বিষয়টি জানা যায়।জমির মালিক মোঃ লাভু মিয়া জানান, ২০২০ সালের ৬ জানু মাসে ১৮ নং কবলা দলিল মূলে মোছা: ফারহানা ইয়াসমিন এর নিকট থেকে ছঘরিয়া মৌজার ৩৫৬ খতিয়ানের ৩৩২ দাগের মধ্য থেকে ৩১ শতক জমি আমার কাছে ৫ লাখ টাকায় বিক্রয় করে। কিন্তু প্রতারনা করে সেই জমি আমাদের বুঝিয়ে না দিয়ে জোর পূর্বক হুমকি ধামকি প্রদান করে আসছে ফারহানা ইয়ামিন । এ বিষয়ে একাধিকবার স্থাণীয় গন্যমান্য ব্যক্তিরা শালিস করলেও তারা টালবাহানা করে জমি বুঝিয়ে দেয়নি। এ নিয়ে উকিল শালিস ও আমার পক্ষে এসেছে। তবুও বার বার হয়রানি করছে আমাকে।প্রয়োজনে আমি আইনের আশ্রয় নিব।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী লাভু মিয়া আরও বলেন, জমি ক্রয় করে যদি এভাবে হয়রানির শিকার হতে হয় তাহলে কিভাবে সমাজে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করব। ফারহানা ইয়াসমিন কাজই হচ্ছে মানুষকে প্রতারণার মাধ্যমে হয়রানি করা। এই প্রতারকদের হাত থেকে আমরা বাঁচতে চাই। টাকা দিয়ে ক্রয়কৃত জমি যাতে ভোগ দখল করতে পারি তার ব্যবস্থা করতে প্রশাসনের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ কামনা করেন এই ভুক্তভোগী